B.Ed Semester – 4, Course – 1.4.10, (Creating and Inclusive School) Case Study of main streamed (Inclusive) Student w.r.to …(বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সনাক্তকরণ ও সম্ভাব্য সমাধানযোগ্য সিদ্ধান্ত দেওয়া)

A. Introduction :-

অন্তর্ভুক্তিমূলক বিষয় ভিত্তিক শিক্ষায় কেস স্টাডি পদ্ধতির মধ্য দিয়ে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সনাক্তকরণ ও সম্ভাব্য সমাধানযোগ্য সিদ্ধান্ত দেওয়া।এখানে বিএড  ৪ সেমিস্টারের ১.৪.১ কোর্সে অন্তর্গত প্র্যাকটিক্যাল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো Case Study of main streamed (Inclusive) Student w.r.to যেখানে ইনক্লুসিভ বিদ্যালয় কোন একজনকে পর্যবেক্ষণ করে কথা বলার চেষ্টা করা হয়েছে সেই বিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য হলো সমাজের প্রান্তিক শিক্ষার্থীর সুরক্ষা অধিকার এবং সমান সুযোগ প্রদান ও  শিক্ষার্থীদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনা যায়।

1.What is the Case Study? :-

ইংরেজি CASE  শব্দটির অর্থ হল – কোন একটি একক নমুনা।যা সমগোত্রীয়,  অন্যদের চেয়ে কিছুটা হলেও স্বতন্ত্রতা বহন করে। ফলে এককভাবে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা অন্য কোন অস্তিত্বে, বা কোন বিশেষ বৈশিষ্ট্যের পরিপ্রেক্ষিতে পর্যালোচনা করার নাম হলো- কেস স্টাডি। কেস স্টাডির অন্যতম ভিত্তি হল , কোন বৈশিষ্ট্যের সূত্রপাত, প্রকৃতি, ইত্যাদি সম্বন্ধে বিস্তারিত বিবরণ জানা। এক্ষেত্রে ব্যক্তির সামাজিক, ব্যক্তিগত, শারীরিক ,পরিবেশগত সকল তথ্যই সংগঠিত করা হয়, এই পদ্ধতির মধ্য দিয়ে। এই বিবরণটি ব্যক্তিগত বিবরণ বা জীবনী ইতিহাস গত  বিবরণও হতে পারে। তাই একজন চিকিৎসকের কাছে প্রত্যেকটি রোগীর সমস্যা এক একটি কেস । কারণ সেই রোগগ্রস্ত ব্যক্তির আলাদা আলাদা স্বতন্ত্র কেস বা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলো থেকে কিছু ব্যক্তিগত সমস্যার সমাধানের পথ খুঁজে পাওয়া যায় ।তাই সমগ্র বৈশিষ্ট্যের উৎপত্তি থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত বিবরণী কেস স্টাডির মধ্যে অন্তর্গত ।

2. Importance of Case Study :-

কেস স্টাডি হল কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয় অথবা বস্তুর উপর পর্যবেক্ষণ করে বিষয়বস্তুর গবেষণালব্ধ ফলাফল প্রকাশ করা। এই পদ্ধতির মাধ্যমে কোন নীতিকে বিশ্লেষণ করা হয়ে থাকে।কেস স্টাডির গুরুত্ব হল-

  • শিক্ষার্থীর আগ্রহ, প্রবণতা, অভ্যন্তরীণ চাহিদা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়।

  • শিক্ষা সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করা যায়।

  • শিক্ষার্থীর আচরণগত ত্রুটি গুলি সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়।

  • শিক্ষার্থী কোন ডিপ্রেশন বা হীনমন্যতায় ভুগছে কিনা তা সম্পর্কে তথ্য জানা যায়।

  • এছাড়া কেস স্টাডি পদ্ধতির মধ্য দিয়ে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সমস্যার সংক্রান্ত সমাধান মুলক সিদ্ধান্ত দেওয়া যায়।

3. Who are the Special children ?:-

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী বলতে বোঝায়, যে কোন দিক থেকে স্বাভাবিক শিশুদের থেকে পৃথক বা সাধারণ শিশুদের থেকে বুদ্ধি অনেক উচ্চমানের বা নিম্নমানের হয়ে থাকে।

মনস্তত্ত্ববিদ Barbe যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ ভাবেই বিশেষ চাহিদা সম্পূর্ণ শিক্ষার্থীদের ব্যাখ্যা করেছেন ।তার মতে, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বলতে বোঝায়, সেই সমস্ত শিশুরা যারা স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন এবং তাদের এই ভিন্নতার কারণের  জন্য বিদ্যালয়ে বিশেষ শ্রেণিকক্ষের ব্যবস্থা করতে হবে। মনোবিজ্ঞানীর দৃষ্টিতে প্রতিটি শিশু বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন। তবে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাধার সম্মুখীন হয়। তাই যে সকল শিশু ইন্দ্রিয় ক্ষমতা অর্থাৎ বুদ্ধি বা শারীরিক ক্ষমতার  দিক থেকে এতটাই ভিন্ন। যে কারণে তাদের জন্য বিশেষ শিক্ষার ব্যবস্থার প্রয়োজন হয়, সেইসব শিশুদেরই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বলা হয়।

4.Characteristics , type brief discuss:-

♦  বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার বৈশিষ্ট্য গুলি হল-

  • বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সনাক্তকরণ করা।

  • তাদের জন্য উপযুক্ত বিষয়বস্তু নির্বাচন করা।

  • তাদের জন্য উপযুক্ত শিক্ষণ পদ্ধতি নির্বাচন করা।

  • এবং তাদের প্রয়োজনীয় বৃত্তি প্রদান করা।

♦ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের শ্রেণীবিভাগ গুলি হল-

1. শারীরিক প্রতিবন্ধী:-

বিভিন্ন প্রকার বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শারীরিক প্রতিবন্ধী  শিশুরা হল ।যেমন- দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, শ্রবণ প্রতিবন্ধী ,অস্থিগত প্রতিবন্ধী, স্নায়বিক প্রতিবন্ধী।

2. মানসিক প্রতিবন্ধী:-

বিভিন্ন প্রকার বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুর া হল । যেমন- শুধুমাত্র মৃদু মাএায় মানসিক প্রতিবন্ধী, মাঝারি মাত্রই মানসিক প্রতিবন্ধী, চূড়ান্ত মাত্রায় মানসিক প্রতিবন্ধী।

3. শিখন অক্ষমতা :-

বিভিন্ন প্রকার বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন  শিখন অক্ষম শিশুরা হল। যেমন – Dyslexia বা পঠন অক্ষমতা, Dysgraphia বা লিখন অক্ষমতা, Dyscalculia বা গণিত অক্ষমতা, Dysnomia বা বাচনিক ভাষাগত প্রকাশের অক্ষমতা, Dyspraxia বা ভাষা বোঝার ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের সংযুক্তিকরণের সমস্যা, প্রভৃতি।

ADHD:-

মনোযোগহীনতা ও অতি চঞ্চলতার সমস্যা।

বুদ্ধি দীপ্ত শিশু:-

বুদ্ধিদীপ্ত শিশু  যাদের জ্ঞান মূলক দক্ষতা অতি উচ্চে অবস্থান করে সাধারণত IQ খুব বেশি হয়।

সৃজনশীল শিশু:-

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের আরেকটি বিশেষ প্রকার হলো  সৃজনশীল শিশু। সৃজনশীল শিক্ষার্থীরা নতুনত্ব সৃষ্টি করতে পারে ।নতুন কোন বিষয় সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে এবং সৃজনশীল কাজের একটি সামাজিক নান্দনিক মূল্যবোধ থাকবে।

সুতরাং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের কেস স্টাডি পদ্ধতির মধ্য দিয়ে, তাদের সমস্যা গুলিকে শনাক্তকরণ করা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত দেওয়া।

 

B. Objectives of the Study :-

প্রাকটিক্যালটি সম্পন্ন করার শেষে, যে সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হওয়া যাবে তা হলো –

1. কেস স্টাডি বলতে কি বোঝায়? তা জানা যাবে।

2. বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী কারা ? সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।

3. বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সমাধানযোগ্য উপায় সম্পর্কে অবগত হওয়া যাবে।

4. শ্রেণিকক্ষে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের কোন সমস্যাটি বেশি হয়, তা নির্ধারণ করা যাবে।

5. বিদ্যালয়ের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী সম্পর্কে  ধারণা পাওয়া যাবে।

6. বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সমস্যার জন্য সমাধানযোগ্য প্রশ্নাবলী গুলি জানা যাবে।

7. বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের পিতা-মাতার, শিক্ষকের , এবং একজন পরামর্শদাতার ভূমিকা কি হবে ? সে সম্পর্কে অবগত হওয়া যাবে।

C. Methodology :-

1. Selection of tools for gathering data :-
(observation/check list / interview etc..)

আলোচ্য কেস স্টাডি পদ্ধতির মধ্য দিয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য উল্লেখযোগ্য হল – পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি এবং সাক্ষাৎকার পদ্ধতি। এই দুই পদ্ধতির মধ্য দিয়ে শ্রেণিকক্ষে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সনাক্তকরণ করা যাবে এবং তাদের প্রকৃত সমস্যার সমাধানযোগ্য উপায় বের করা যাবে। তাই প্রথমে  Observation এবং পরবর্তীতে  Interview বা  চেকলিস্ট পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত কেস স্টাডি বা জীবন ইতিহাস তথ্য সংগ্রহের মধ্য দিয়ে প্রকৃত সমস্যার সমাধানের সঠিক নির্দেশ দেয়া যাবে।

D. Procedure of  Data Collection :-

আলোচ্য বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের কেস স্টাডি পদ্ধতির মধ্য দিয়ে প্রাক্টিকালটি সম্পন্ন করার জন্য প্রথমে শিক্ষার্থীদের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে তথ্য সংগ্রহের পর, সাক্ষাৎকার পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর পিতা-মাতা, শিক্ষক এবং একজন পরামর্শদাতার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।

1. Identification of Case Study Data :-

বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের সনাক্তকরণ করতে গেলে প্রথমে শিক্ষার্থীর কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ এবং চেক লিস্টের মাধ্যমে কিছু তথ্য সংগ্রহ করতে হবে, তা হল-

Identification of Data ( শিক্ষার্থীদের সনাক্তকরণ সম্পর্কীত তথ্য):-

I.       Name :  ( শিক্ষার্থীর নাম লিখতে হবে )  সুমন ঘোষ ।
II.     School Name :  ( শিক্ষার্থীর বিদ্যালয়ের নাম লিখতে হবে ) 
III.   Age :      10          Class :  V.
IV.   Gender of the Child :   Male  Ο ✔️ Female Ο

V.     Religion : ( নির্বাচন করুন অথবা ✔️ চিহ্ন দিন)    Hindu Ο✔️/ Muslim Ο  / Christian Ο  / Others Ο 

VI.   Present Address: ( শিক্ষার্থীর বর্তমান ঠিকানা লিখতে হবে )

VII. No .Of Siblings Birth Order : ( নির্বাচন করুন)  Yes  O✔️/No  O/  (Where Yes ..specifying Numbers)   সুমন ঘোষ তার পিতা-মাতার প্রথম সন্তান ।সুমনের বোন  আছে।

VIII. Family Dynamic :      ( নির্বাচন করুন)   (Joint✔️/Nuclear)

সুমন ঘোষের পরিবারে সুমনের মা-বাবা, বোন এবং দাদু ঠাকুমা ,মিলে মোট সদস্য সংখ্যা হল ৬ জন।

IX. Socio -Economic Status :    ( নির্বাচন করুন)     (Good/ Moderate✔️/Bad)

সুমনের পরিবারের অর্থ সামাজিক অবস্থা হলো মধ্যবিত্ত তমালের বাবা চাষ করেন ।এছাড়া সুমনের বাবাই পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি।

X. Whether any other member has any Disability :   ( নির্বাচন করুন)    (Yes✔️/No)

সুমনের পরিবারের মধ্যে একটা অন্তর্মুখী  ব্যক্তিসত্তা লক্ষ্য করা যায়।প্রত্যেকেই সমাজের সাথে মেলামেশা খুব একটা করে না। সুমন ছাড়া তার পরিবারের আর কারোর মধ্যে প্রতিবন্ধী কথা লক্ষ্য করা যায় না। তবে তার বোনের মধ্যে কথা বলার জড়তা লক্ষ্য করা যায়। তবে সেই অক্ষমতা অতটা গভীর নয়।

XI. If yes, Relation with the Child :

সুমনের পরিবারে ঠাকুমা এবং দাদুর মধ্যে কিছু পরিমাণে শ্রবণ প্রতিবন্ধীকতা লক্ষ্য করা যায়।

XII. Type of Disability :-

সুমনের অক্ষমতা হলো শ্রবণ  ও বচন অক্ষমতা ।অর্থাৎ সুমনের কানের শ্রবণ ক্ষমতা একেবারেই নেই এবং বচন ক্ষমতা শক্তি অর্থাৎ ভাষার বিকাশ একদমই সম্পূর্ণ ঘটেনি। কথা বলা অস্পষ্টতা বেশি ।বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইশারা ইঙ্গিত ব্যবহার করে, মুখ দিয়েও বিকৃতি আওয়াজ করে থাকে।

XIII. Causes of Disability :-

শ্রবণ প্রতিবন্ধীকতার কারণ :-

  • অনেক সময় বংশগতি জনিত হয়ে থাকে ।

  • অপুষ্টি Rh অসংগতির জন্য হয়ে থাকে।

  • ড্রাগের প্রভাবের ফলেও শ্রবণ প্রতিবন্ধী কথা হয়।

  • জন্মকালীন শ্বাসকষ্টের সঙ্গেও শ্রবণ  প্রতিবন্ধীকতা দেখা যায়।

  • এছাড়া পরবর্তী ক্ষেত্রে কোন ভাইরাস আক্রমণ কিংবা শব্দ দূষণের ফলেও শ্রবণ প্রতিবন্ধকতা হয়।

কিন্তু  ভাষাগত ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর বাক্য গঠন শব্দ চয়নের সমস্যা হয়, যেটা অনেক সময় বিশেষ শিখন অক্ষমতার মধ্যে অন্তর্গত যা  ডিসমোনিয়া  নামে পরিচিত।

XIV. Symptoms of Disability :-

সুমনের অক্ষমতার কারণগুলি হলো-

  • বাস্তবের স্বাভাবিক বাহ্যিক গঠন।

  • কেউ কথা বললে তার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকা।

  • মুখ দিয়ে বিকৃত আওয়াজ করে কিছু বলার চেষ্টা করা ।

  • অত্যন্ত প্রবল ইসারা ইঙ্গীতে মানুষের মনের ভাব প্রকাশের চেষ্টা।

  • শ্রেণীকক্ষে চুপচাপ বসে থাকা।

  • সুমনের অক্ষমতা থাকার জন্য মনোযোগ অত্যন্ত ক্ষীণ প্রকৃতির।

2. History of the Disable/special Child :-

▪ Past History :-

শিক্ষার্থীর মধ্যে অর্থাৎ সুমন ঘোষ এর মধ্যে এই ধরনের আচরণ জন্মের পর থেকে প্রণীত হয়। কারণ শিক্ষার্থীর বংশগতি সূত্রের প্রাপ্ত শারীরিক গঠন অনুযায়ী মানসিক গত কিছু করার লক্ষ্য করা যায়।

Family History:-

সুমন ঘোষ এর পরিবারের কমবেশি সকলেরই শোভন অক্ষমতা লক্ষ্য করা যায়। তবে উল্লেখযোগ্য বেশি মাত্রায় লক্ষণীয় সুমন ঘোষের কারণ সঠিকভাবে বিষয়বস্তু বা ভাষা কথাবার্তা যেমন বুঝতে পারে না। তেমনি সঠিকভাবে বলতেও পারে না। সুতরাং পরিবারের সদস্যদের মানসিক সমস্যা বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সমস্যা থাকার দরুন, শিক্ষার্থী তথা সুমন ঘোষ এর মধ্যে এই ধরনের বিশেষ চাহিদা গত সমস্যা দেখা যায়।

3. Mental Condition :-

▪ Speech :  শিক্ষার্থীর কথা বলার ক্ষেত্রে কি সমস্যা আছে  ?   (Good / Bad✔️)

▪ Consciousness :   শিক্ষার্থী কোন বিষয়ে সচেতন কিনা   ?  (Good/ Moderate/Bad✔️)

▪ Language : শিক্ষার্থীর ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে কি ধরনের সমস্যা আছে ? (Good/ Moderate/Bad✔️)

▪ Concentration :  শিক্ষার্থীর কোন বিষয়ে মনোনিবেশ করতে পারে ? (Good/ Moderate/Bad✔️)

▪ Impulse control:    শিক্ষার্থীর আবেগ গত সমস্যা আছে কিনা ?    (Yes✔️/No)

▪ Though:       শিক্ষার্থী সঠিকভাবে কথা বলতে পারে কিনা   ?  (Meaningful / Meaningless ✔️)

▪ Memory:       শিক্ষার্থীর সবকিছু স্মরণে রাখতে সক্ষম কিনা ?    (Good / Bad✔️)

▪ Judgment:  শিক্ষার্থীকে সব বিষয়ে বিচার বিবেচনা ক্ষমতা আছে কি?   (Yes/No✔️)

▪ Insight:         শিক্ষার্থী কি অন্তর্দৃষ্টির  ক্ষমতা বিদ্যমান ?     (Yes/No✔️)

4. Presentation of data :-
{Data presentation with the Parent & the child}

সুতরাং মানসিক পরিস্থিতির সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহের উপর ভিত্তি করে স্পষ্টই বোঝা যায়, সুমন ঘোষ এর শ্রবণ  অক্ষমতা বা বচন ক্ষমতা থাকার ফলে সুমন  সঠিকভাবে পরিবেশের সাথে সংবিধান করতে পারছে না।

(a) Role of a Parents :

Father Name :-  অসীম ঘোষ। / Father Age :- ৪৯ বছর ।/Father Qualification :- ক্লাস ৮ পাস।

Mother Name :- পূর্ণিমা ঘোষ।/Mother Age :- ৩৮ বছর।/ Mother Qualification :- ক্লাস ৬ পাস।

Interview এর জন্য প্রশ্নাবলী:-

সুমনের  পিতা – মাতর  সাক্ষাৎকার তুলে ধরা হলো –

1. প্রশ্ন:- সুমন আপনাদের কততম সন্তান ?

উত্তর:- সুমন আমাদের প্রথম সন্তান।

2. প্রশ্ন :-সুমনের জন্মের সময় আপনাদের কত বছর বয়স ছিল ?

উত্তর:- সুমনের মায়ের বয়স ছিল 21 এবং আমার বয়স ছিল 31বছর।

3. প্রশ্ন :- সুমনের জন্মের আগে গর্ভাবস্থায় আপনার কোন অসুবিধা হয়েছিল ?

উত্তর:- সুমনের জন্মের আগে আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যাওয়ায় আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল সে আর মা বললেন।

4. প্রশ্ন :- আচ্ছা সুমন হওয়ার সময় নরমাল ডেলিভারি হয়েছিল ?

উত্তর:- সুমনের জন্মের সময় নরমাল ডেলিভারি হয়েছিল।

5. প্রশ্ন:-  ডেলিভারির সময় কোন প্রবলেম হয়েছিল কি না ?

উত্তর :- না , ডেলিভারির সময় কোন অসুবিধা হয়নি।

6. প্রশ্ন:-  তাহলে জন্মের পর কি কোন সমস্যা হয়েছিল ?

উত্তর :- জন্মের পর  ছই মাস হয়ে যাওয়ার পরে। কোনরকম কথা বলত না শুধু তাকিয়ে থাকতো ।খুব জোর করে আওয়াজ হলেও কিছু বুঝতে পারত না।

7. প্রশ্ন:-  কিভাবে সমস্যা ধরা পড়লো ?

উত্তর :-আমরা এই সমস্যাগুলি ধরি। কিন্তু সমস্যাটি যে এতটাই বড় তা ধরতে পারিনি ।আমরা ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে, তিনি সমস্যা নির্ণয় করেন এবং চিকিৎসা শুরু করেন (তার বাবা বললেন)।

8. প্রশ্ন:-  এবার বলুন তো পরিবারে সুমনের অক্ষমতার প্রতিক্রিয়া কি ?

উত্তর :- সুমনের যখনই অক্ষমতা গুলি প্রকাশ পেলাম ,তখন আমরা ভেঙ্গে পড়েছিলাম ।পরিবারের সকলেই ভেঙে পড়েছিল কারণ মধ্যবিত্তের পরিবারে এই সমস্ত রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল। সুতরাং সকলেই হতাশ হয়ে পড়েছিল (মা ও বাবা বললেন)

9. প্রশ্ন:- প্রাথমিক শিক্ষা কিভাবে হয়েছিল ?

উত্তর :- সুমন সমস্যা গুলো চিহ্নিত করার পর ।তার চিকিৎসা শুরু হয়।কানের মেশিন দেয়ার পর, কিভাবে শুনতে পাই, যখন বিভিন্ন ছবি দেখিয়েই প্রাথমিক শিক্ষা দান শুরু হয়েছিল।

10. প্রশ্ন:-  সুমনের ক্ষমতার জন্য কি ধরনের সমস্যায় পড়তে  হয় ?

উত্তর :- সুমনেরই অক্ষমতার জন্য শ্রেণিকক্ষে পড়া খুব অসুবিধা হতো এবং   অক্ষমতার জন্য তার ভাষার বিকাশ ঘটেনি এবং তাই পড়া বলতেও সমস্যা হতো ।

11. প্রশ্ন:-  আপনারা সুমনের সম্পর্কে কি বলতে চান

উত্তর :- অন্যান্য বাবার মত আমরাও চাই সুমন যেন চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হয়ে উঠুক এবং বাকি ছেলেদের মতো স্বাভাবিক জীবন যাপন করুক।

(b) Role of a Teachers :

প্রতিবন্ধী বা অক্ষম শিশুদের অগ্রগতির জন্য পিতামাতার পরেই শিক্ষকের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ।একজন শিক্ষকই পারেন শিক্ষার্থীর অগ্রগতিতে সহায়তা করতে। সেক্ষেত্রে একজন প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক অবশ্যই সাধারণ শিক্ষার্থীর মত সমান গুরুত্ব দেওয়া ও সমাজ সুযোগের ব্যবস্থা করার দিকে নজর রাখবেন এক্ষেত্রে একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকই এই ধরনের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার ব্যবস্থা করেন এবং তাদের প্রতিবন্ধকতার প প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করতে সহায়তা করেন।

Teachers Name:- শ্রীমতি ঝর্ণা চ্যাটার্জী মহাশয়া।/ Teachers Age :- ৩৫ বছর। /Gender:- মহিলা ।   

Teachers Qualification/Experience:-

শ্রীমতি ঝর্ণা চ্যাটার্জী মহাশয়া  বিগত পাঁচ বছর ধরে  সুমনের দায়িত্বে আছেন। উনি আর নতুন আলোর দিশা সেন্টারে এক অন্যতম শিক্ষিকা।  যিনি গত পাঁচ বছর ধরে সুমনের সুবিধা অসুবিধা উন্নতি অগ্রগতির পরিমাপ করে প্রয়োজন সিদ্ধান্ত নেন।

Interview এর জন্য প্রশ্নাবলী:-

শিক্ষিকা ঝর্ণা চ্যাটার্জী মহাশয়া  সাক্ষাৎকার তুলে ধরা হলো –

 1. প্রশ্ন:- শিক্ষার্থীকে পড়ানোর সময় কি কি সমস্যা হয় ?

উত্তর:- শিক্ষার্থী  অক্ষমতা  থাকায় কোন বিষয়ে শুনতে ঠিক মতন পায় না। ভাষার বিকাশ না হওয়ায় কথা বলতে অক্ষমতা দেখা যায়।

2. প্রশ্ন :- কিভাবে পড়ানো হলে শিক্ষার্থীর সহজে বুঝতে পারবে

উত্তর:-  কোন বস্তুর ছবি দেখিয়ে বোর্ডে লিখে দেয়া হয় ।তাছাড়া শিক্ষার্থীর ভাষার বিকাশ না ঘটায় ঠোটের মাধ্যমে উচ্চারণ করানো শেখানো হয় ।

3. প্রশ্ন :- কিভাবে পরীক্ষা নেন ?

উত্তর:- কোন কিছু ছবি দিয়ে সেটা কি লিখতে বলা হয়।আগে দেখানো শেখানো কোন জিনিস আছে, কিনা তা জানার জন্য প্রশ্ন লিখে বিভিন্ন ভঙ্গিমার মাধ্যমে দেখানো হয় ।

4. প্রশ্ন :- এদের পরীক্ষার নম্বর কিভাবে বিভাজন করা হয়?

উত্তর:- কোন বিষয়ে কত নম্বর সময়ের মধ্যে বলতে বা স্মরণ করতে পারছে ।কে কিভাবে কত সময়ের মধ্যে স্মরণ করে ।ইশারায় বোঝাতে পারছে । সেই বিভাজন করা হয়।

5. প্রশ্ন:-  এই শিক্ষার্থীর অগ্রগতির হার কেমন ?

উত্তর :- কিছু বিষয় আছে যেমন অংক ইংরেজি বুঝতে গেলে খানিকটা সময় লাগে ।এই শিক্ষার্থীর অগ্রগতির মাপকাঠি সাধারণ শিক্ষার্থীর মত দ্রুত হয় না ।তবে ধীরে ধীরে ঈশারার মাধ্যমে খানিকটা বিষয় উপস্থাপন করতে পারে।

6. প্রশ্ন:-  সুমনের মত আরো অন্যান্য শিক্ষার্থীর জন্য আপনার কি পরিচালনা গ্রহণ করার কথা ভাবছেন ?

উত্তর :- সুমনের মত আরো অনেক কিছুই বিভিন্ন সেন্টারে শিক্ষা গ্রহণ করছে ।সুমনের মতো আরো অনেক শিশুরা বিভিন্ন সেন্টারে শিক্ষাক্রম করছে বা খুবই গর্বের ব্যাপার আমাদের কাছে এই ধরনের কোন মতামূলক প্রতিবন্ধী কিংবা সম্পূর্ণ শিক্ষার্থীদের সঠিক শিক্ষা ও সহজ জীবন যাপনের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করার কথা ভাবা হচ্ছে শিক্ষা দপ্তর থেকে।

(c) Role of a Counsellor :

এই ধরনের অক্ষমতা যুক্ত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা, তথা শিক্ষার প্রয়োজন এই পরামর্শ দেয়ার জন্য পরামর্শ তাদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অক্ষমতাযুক্ত শিক্ষার্থীদের সমস্যাগুলো যথাযথ সমস্যা সমাধানের জন্য যিনি পরামর্শ প্রদান করেন এবং তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে শিক্ষার্থীদের সহায়তা প্রদান করা হয়।

Counsellor Name:- অতনু ঘোষ । /  Counsellor Age :-  ৫৪ বছর।Gender :- পুরুষ

Interview এর জন্য প্রশ্নাবলী:-

অতনু ঘোষের সাথে কথোপকথন তুলে ধরা হলো –

1. প্রশ্ন:- এই নতুন আলো দিশা সেন্টার কাউন্সিল হিসেবে কত বছর আছেন ?

উত্তর:-৭ বছর ।

2. প্রশ্ন :- আপনার মতে কিসের থেকে এই সমস্যা এসেছে ?

উত্তর:- ডক্টরের মতে জন্মের পর থেকে এই ধরনের সমস্যা রয়েছে ।

3. প্রশ্ন :- সমস্যার সমাধানের জন্য কি কি কর্তব্য করা হবে বলে আপনার মনে হয় ?

উত্তর:- যথাযথ চিকিৎসা  সঠিক পরিবেশ তৈরি করা। সেখানেও নিজেকে নিরাপদ বলে মনে করে।

4. প্রশ্ন :- এই সমস্যা কি সম্পূর্ণরূপে দূর করা সম্ভব ?

উত্তর:-  যেহেতু জন্মগত ভাবে সমস্যা সম্পূর্ণ সমাধান করা সম্ভব নয়।তবে সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে  শিক্ষার্থীকেসুস্থ রাখা যেতে পারে।

5. প্রশ্ন:-  সুমনের শিক্ষার জন্য কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত ?

উত্তর :- উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে ।ভাষার বিকাশ ঘটানোর জন্য স্পিচ থেরাপি চালিয়ে যেতে হবে। এছাড়া সঠিক কৌশল দেখাতে হবে সময় নিয়ে ধীরে ধীরে পড়াতে হবে।মূল্যবোধ যথাযথ করতে হবে।

E. Analysis of data :-
(which are included)

Interpretation:-

সাধারণত উল্লেখ্য শিক্ষার্থীর বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীর আচরণ পর্যবেক্ষণ  ও তার পিতামাতার সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে, এছাড়া শিক্ষক এবং কাউন্সিলর কাছ থেকে সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে যেসব তথ্য গুলি পাওয়া যায় সেগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কেননা শিক্ষার্থীর বংশগতি জনিত কারণে ফলে শ্রবণ প্রতিবন্ধী কথা লক্ষ্য করা যায়।

Physical Diagnostic:-

জন্মগত  ক্ষমতা সম্পন্ন রোগে দূরীকরণ করা সম্ভব না হলেও শিক্ষিকা ,পরামর্শদাতা এবং পিতা-মাতার সহতায় সাত বছর ধরে কাউন্সিলিং এর অধীনে থাকার দরুন তার কিছুটা হলে উন্নতি ঘটেছে। সে পড়াশোনা করতে পারছে সঠিকভাবে না হলো স্পিচ থেরাপীর মাধ্যমে কথা বলতে পারছে।  আমার আশা এটাই যে ওই শিক্ষার্থী অবশ্যই সমাজের মূল সাথে ফিরে আসবে এবং প্রতিকূলতাকে জয় করে সহজ-সরল জীবন যাপন করতে পারবে।

F. Conclusion :-

পরিশেষে বলা যায় যে নতুন আলোর দিশা সেন্টারটির উদ্যোগ খুবই প্রশংসাযজ্ঞ। এই সেন্টারটির শিক্ষক-শিক্ষিকা সহকর্মী ও পরামর্শদাতা সকলেই বিভিন্ন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের প্রতি যত্ন সহকারে সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে দিতে উদ্যোগী হয়েছেন ।সকলের সহযোগিতার মাধ্যমে এই শ্রবণ অক্ষম শিক্ষার্থীদের কেস স্টাডি রিপোর্ট তৈরী করতে  সক্ষম হয়েছি।

1 What did i learn:-

আমি কি কি বিষয় শিখলাম –

  • কিভাবে কেস স্টাডির জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে হয়।

  • কিভাবে ডিসেবল স্টুডেন্ট এর জন্য অক্ষমতার ধরন অনুযায়ী তাদের বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগের শিক্ষার্থীর ব্যবস্থা করা হয়।

  • শিক্ষার্থীর উন্নতি অবনতির পরিমাপ কিভাবে করা হয়।

  • শিক্ষার্থীকে কিভাবে সৃজনমূলক কাজে উৎসাহ করে তোলা যায়।

2. Treatment suggested/ Management Plan for Action.

আমাদের কোর্স 1.4.10 এর প্র্যাকটিকামের বিষয়ের অনুসারে ,আমরা নতুন আলোর দিশা সেন্টারে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম ।সেখানে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা যুক্ত শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছিলাম ।একটি সর্বসমষ্টি বিশিষ্ট বিদ্যালয় তথ্া কাউন্সিলরের কাছ থেকে জানতে পারলাম,

এই ধরনের প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য কি কি ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

  • শিক্ষার্থীর উন্নতি অগ্রগতি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের পিতা মাতার সাথে আলোচনা করা।

  • শিক্ষার্থীর অক্ষমতার উপযুক্ত শিক্ষণ কৌশল ব্যবহার করা।

  • অভিভাবকদের পরামর্শ ও সাহায্যে মনোবল জগতের সাহায্য করা ।

পরিশেষে বলা যায়, সুমন ঘোষের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন আচরণটি সঠিকভাবে বিদ্যালয় থেকে শিক্ষক মহাশয় করতে যদি সমান সমাধান করেন তবে শিক্ষার্থীর মধ্যে বিশেষ আচরণটি কাটিয়ে উঠতে পারে করার চেষ্টা করবে এবং স্বাভাবিক শিশুদের মতো সংগতিবিধানে সামর্থ্য হবে।

তাহলে ওই শিক্ষার্থীর চাহিদা সম্পন্ন আচরণটি সদর উত্তর উপায় খুঁজে বের করা যায় এবং শিক্ষার্থীর জীবন বিকাশের পরবর্তী দিনে সঠিকভাবে সংগতিবিধানে সমর্থ হবে।

G. References:-

  • Author last name, First Initial . (Year) . Book title : Subtitle. Publisher .


                                                            Thank You

Share
error: Content is protected !!