Prepare graphs and use statistics for analysis of the test result. Practicum on B.Ed C-1.2.9

Prepare graphs and use statistics for analysis of the test result.

A. Introduction:-

রাশিবিজ্ঞান বলতে বোঝায়, যে কোন বিষয়ের উপর সংগৃহীত রাশিতথ্য এবং সেই রাশিতথ্যের বিশ্লেষণ পদ্ধতিকে বলা হয় রাশিবিজ্ঞান। সুতরাং রাশি তথ্য সংগ্রহ ও তার বিশ্লেষণ পদ্ধতি পরস্পরের উপর নির্ভরশীল। যা একে অন্যের পরিপূরক । অন্যভাবে বলা যায়, সংখ্যাগতভাবে পরিসংখ্যানযোগ্য যে কোন বিষয়ের উপর তথ্য সংগ্রহ, উপস্থাপনা, বিশ্লেষণ, তুলনা ব্যাখ্যা ,প্রভৃতি হল রাশিবিজ্ঞানের মূল আলোচ্য বিষয়।

    Statistics ইংরেজি প্রতিশব্দ স্টেটস অথবা রাষ্ট্র থেকে এসেছে। যেখানে বিভিন্ন সংবাদের তথ্য আদায় করা এবং সেনাবাহিনী গঠন করা, প্রভৃতি কাজের জন্য রাষ্ট্রের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হতো।

Tat এর মতে, পরিসংখ্যান হলো গবেষণার এক উপায় হিসাবে সংখ্যামূলক তথ্যগুলি সংগ্রহ ও ব্যাখ্যা করার পদ্ধতি ।  এক কথায় বলা যায় যে, কোন তথ্যকে যথাযথভাবে পরিবেশন করার জন্য রাশিবিজ্ঞানের প্রয়োজন হয়।

       সুতরাং যে কোন ব্যক্তি বস্তুু  বা পদ সম্পর্কে রাশি তথ্য সংগ্রহ এবং বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে সংখ্যাগত মান নির্ণয় করে, উপস্থাপনা মূলক বিশ্লেষণ করে তুলনামূলক ব্যাখ্যা করতে যে বিজ্ঞানের প্রয়োজন হয় তাহাকেই রাশিবিজ্ঞান বলে।

  • শিক্ষাক্ষেত্রে পরিসংখ্যানের গুরুত্ব :

১.পরিসংখ্যানের মাধ্যমে খুব সহজেই শিক্ষামূলক তথ্যের গুণাবলী গুলিকে সঠিকভাবে প্রকাশ করা যায় ।

২.শিক্ষামূলক তথ্যের নির্ভরযোগ্য বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানকে ব্যবহার করা যায় ।

৩.শিক্ষামূলক তথ্যের যথার্থ তাৎপর্য নির্ণয় এর ক্ষেত্রে শিক্ষামূলক পরিসংখ্যান ব্যবহার করা হয়।

৪. এছাড়া শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ রূপরেখা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে পরিসংখ্যান ব্যবহার হয়।

৫. শিক্ষামূলক অভিক্ষা প্রস্তুত কারণে এবং শিক্ষা পরিকল্পনা গ্রহণের ক্ষেত্রে শিক্ষাক্ষেত্রে রাশিবিজ্ঞানের বহুল প্রচলিত ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

৬.শিক্ষামূলক গবেষণা ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানের আবেদন উল্লেখযোগ্য অবদান।

 আবার যে কোনো সংখ্যাকে, যে কোনো সংখ্যামূলক তথ্যকে, কোন বিষয়ের সাপেক্ষে উপস্থাপন করার পদ্ধতি হলো গ্রাফ। আর রাশিমালাকে সঠিক ভাবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে  উপস্থাপনের জন্য বিভিন্ন ধরনের লেখচিত্র রয়েছে,  যেমন – আয়তলেখ, বার চিত্র, লাইন গ্রাফ,  পরিসংখ্যান বহুভুজ, ক্রোমো যৌগিক পরিসংখ্যান লেখচিত্র, বৃত্ত গ্রাফ, চিত্রলেখ প্রভৃতি।

                    গ্রাফ হল পরিসংখ্যানকে চিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করা ।লেখচিত্র দুটি চলকের মধ্যে গাণিতিক সম্পর্ক নির্দেশ করে, পরিসংখ্যানবিদ বা গবেষকগণ বহুল পরিমাণে লেখচিত্র ব্যবহার করেন ।লেখচিত্রের সাহায্যে অর্থবোধক কাজ করা সম্ভব হয় এবং চিত্র দ্বারা আকর্ষণীয় ভাবে উল্লেখ করা সম্ভব।

B. Objectives:-

আলোচ্য প্র্যাকটিকালটি সম্পূর্ণ করতে, যে সকল উদ্দেশ্য সম্পর্কে অবগত হওয়া যাবে ।সেগুলি হল-

১.পরিসংখ্যান বলতে কী বোঝায় সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।

২.পরিসংখ্যানের বিভিন্ন তথ্য কিভাবে লেখচিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করা যায় সে সম্পর্কে অবগত হওয়া যাবে ।

৩.একটি বিদ্যালয়ে তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে তথ্যের গাণিতিক তাৎপর্য বিচ্ছিন্ন শ্রেণি ,অবিচ্ছন্ন শ্রেণী এবং শ্রেণি প্রসার সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া যাবে।

৪.কিভাবে ট্যালী করে প্রকৃত তথ্যকে একটি লেখচিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করা যায়, সে সম্পর্কে অবগত হওয়া যাবে।

৫.একটি শ্রেণিকক্ষের বিভিন্ন তথ্যকে পাইচিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করার প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে অবগত হওয়া যাবে।

৬.পরিশেষে তথ্য সংগ্রহের পর গাণিতিক উপায় প্রয়োগ করে কিভাবে লেখচিত্রের মাধ্যমে তথ্য উপস্থাপন করে তাৎপর্য নির্ণয় করা যায় সর্বোপরি ধারণা পাওয়া যাবে।

C. Concept of Graphical Representation:-

এক ধরনের তথ্য উপস্থাপন করার কৌশল হল লেখচিত্র। অর্থাৎ পরিসংখ্যানে রাশিতথ্য মালার বিশ্লেষণ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণে লেখচিত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। তাই রাশিমালার সঠিক তাৎপর্য নির্ণয় করার জন্য বিভিন্ন রকমের লেখচিত্রের প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।

আয়তোলেখ:-

একটি অনুভূমিক সরলরেখার উপর অঙ্কিত, পরস্পর সংলগ্ন এমন একগুচ্ছ আয়তোক্ষেত্র যাদের প্রতিটি ক্ষেত্রফল অনুরূপ শ্রেণি পরিসংখ্যার সাথে সমানুপাতিক হয়।

  • আয়তোলেখ পদ্ধতির মাধ্যমে তথ্য পরিবেশন করা সহজ পদ্ধতি।

  • বিভিন্ন শিক্ষার্থীদের পারদর্শিতা তুলনামূলক বিচার করার ক্ষেত্রে আয়তোলেখ প্রয়োগ করা হয়।

বার চিত্র:-

বার চিত্র বলতে বোঝায় কতগুলি সমান প্রস্থের ও পরস্পরের মধ্যে সমান দূরত্বে অবস্থিত কয়েকটি আয়তক্ষেত্র। যা X ও Y অক্ষের উপর অনুভূমিক বা উলম্ব থাকতে পারে  বলেই একে বার চিত্র বলা হয় ।

পরিসংখ্যান বহুভুজ:-

পরিসংখ্যান বহুভুজ বলতে বোঝায় X এবং Y অক্ষের উপর প্রযুক্ত স্কেলের সাহায্যে, প্রদত্ত রাশি তথ্যমালাকে ছক্কাগাজের উপর উপস্থাপন করার পর প্রাপ্ত বিন্দুগুলিকে সরলরেখা দিয়ে পরপর যোগ করে প্রথম মান এবং পরবর্তী মানের সাথে X অক্ষের উপর যুক্ত করার ফলে যে বহুভুজ পাওয়া যায়  তাকেই পরিসংখ্যান বহুভুজ বলা হয়।।

  • পরিসংখ্যান বহুভুজের সাহায্যে একদিকে যেমন বিভিন্ন তথ্যগুলি তুলনা করা যায় তেমনি একাধিক পরিসংখ্যান মন্ডকে লেখচিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়।

  • পরিসংখ্যান বহুভুজের মাধ্যমে কোথায় পরিসংখ্যান বেশি আছে বা কম আছে বা তাদের মধ্যে কি সম্পর্ক তার অনুধাবন করা যায় তাৎপর্য নির্ণয় করা যায়।

ওজাইভ:-

ক্রমযৌগিক শতকরা হার পরিসংখ্যান লেখচিত্রকে অনেক সময় ওজাইভ বলা হয়।

বৃত্তীয় চিত্রলেখ:-

বৃত্তীয় চিত্রলেখ বলতে বোঝায় কোন পরিমাপ থেকে প্রাপ্ত তথ্যকে বৃত্তের আকারে প্রকাশ করার প্রক্রিয়া।

D. Data Collection:-

 

E. Prepare a Graphical Representation:-

 

F. Interpretation:-

 

G. Conclusion:-

 

H. Reference:-

This Practicum are Coming Soon…..

Share
error: Content is protected !!